বাবা মায়ের কাছে তার সন্তানের সুস্থতা এবং সুরক্ষাই সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার পায়। আমেরিকান এসোসিয়েশন অফ সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড

সুস্থ, সবল ও বুদ্ধিমান হওয়ার জন্য সব শিশুরই পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজন। ৬ মাস বা তার বেশি বয়সী বাচ্চারা খুব দ্রুত

বাচ্চা কোনো ঝামেলা ছাড়াই টানা ঘুমাবে এবং সময়মতো ঘুম থেকে উঠবে, এই ইচ্ছাটা সব বাবা মারই কমবেশি থাকে। কিন্তু বেশির

আপনার ছোট্ট সোনামণি একটু একটু হামাগুড়ি দিতে শুরু করলে বাবা মা হিসেবে আপনি হয়তো দিন গুণতে শুরু করেন, কবে আপনার

বাবা-মায়েদের সবচেয়ে বড় চিন্তাগুলোর একটি কীভাবে আপনার শিশুসন্তানকে বাসায় ব্যস্ত রাখা যায়। বিশেষ করে এরকম অবরুদ্ধ সময়ে যখন বাইরে বের

স্বাস্থ্যকর ঘুমানোর অভ্যাস তৈরি করতে পারলে শিশুর স্বাস্থ্যের ওপরও বেশ ভালো একটা প্রভাব পড়ে। সেজন্য ঘুমানোর ভালো একটা রুটিন গড়ে

শিশুর স্বাভাবিক মানসিক ও শারীরিক বিকাশের জন্য মা-বাবার সাথে খেলাধুলা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একই সঙ্গে শিশুর সাথে মা-বাবার নিয়মিত মিথস্ক্রিয়া

আমরা সবাই কিন্তু দাঁতবিহীন শিশুর সুন্দর এবং নিষ্পাপ হাসি পছন্দ করি কিন্তু যখন আপনার শিশুর দাঁত গজানো শুরু করে তখন

১. শিশুর ডায়াপার এরিয়া শুষ্ক ও পরিষ্কার রাখুন। ২. প্রতিবার ডায়াপার পরিবর্তনের সময় বেবি র‍্যাশ ক্রিম ব্যবহার করুন।

শিশুর ত্বক সহজাতভাবে নাজুক ও  সংবেদনশীল হয়। তাপমাত্রা ও পরিবেশগত পরিবর্তনের জন্য শিশুর ত্বকে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, র‍্যাশ, এলার্জির সম্ভাবনা আরও

গরম হোক বা ঠান্ডা, আপনার সোনামণি সারাক্ষণ বাড়িতে থাকলে বিরক্ত হয়ে উঠবে। ছোট্ট শিশুদের বেড়ে ওঠার জন্য বাইরের আলো-বাতাস ভীষণ

শীতকাল শেষ হয়ে গেছে, দুয়ারে কড়া নাড়ছে গ্রীষ্মকাল। বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একটু কম, এজন্য গরমকালে তাদের প্রতি বাড়তি একটু

শিশুর জন্মের পর প্রথম কয়েক মাসে হয়তো আপনি শিশুকে কোলে নিয়ে বা দোল দিয়ে ঘুম পাড়িয়েছেন। তবে তিন মাস বয়সের

১. নিয়মিত গোসল - শিশুর যাতে স্কিন ইনফেকশন না হয় তাই তার নিয়মিত গোসল প্রয়োজন। তার ত্বক পরিষ্কার করতে মাইল্ড

শিশুর ত্বক সহজাতভাবে নাজুক ও  সংবেদনশীল হয়। তাপমাত্রা ও পরিবেশগত পরিবর্তনের জন্য শিশুর ত্বকে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, র‍্যাশ, এলার্জির সম্ভাবনা আরও

শিশুদের ত্বক বড়দের তুলনায় একটু বেশি সংবেদনশীল হওয়ায় গরমে শিশুর ত্বকে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

“শিশুর মতো নরম ও কোমল ত্বক”- এই কথাটি আমরা প্রায়ই শুনে থাকি। কথাটা যদিও সত্যি কিন্তু এটাও ঠিক যে শিশুর

শিশুকে ঠান্ডা রাখুন - আপনার শিশুর গাল লাল দেখা গেলে, একটি ওয়াশক্লোথ ভিজিয়ে নিয়ে তাঁর ত্বক আল্টো করে মুছে নিন,

আপনার শিশুর ছোট্ট হাত যখন প্রথমবারের মতো আপনি ধরলেন, তখনই নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন আপনার সন্তানের ত্বক কতোটা নাজুক। জন্মের পর

নবজাতকের ত্বক বড়দের তুলনায় অনেক বেশি কোমল ও সংবেদনশীল হয়। তাই সহজেই রোদের সংস্পর্শে আসলে ত্বকে র‍্যাশ, ঘামাচি, লাল লাল

আপনার ছোট্ট সোনামণি যখন তখন অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কেবল তৈরি হচ্ছে। যে কোনো সময় ভাইরাস

শিশুর ত্বক বড়দের তুলনায় অনেক বেশি সংবেদনশীল হয়। তাই শীতকালে শিশুর ত্বকের যত্নে চাই বাড়তি সাবধানতা। শীতকাল মানেই ত্বকের শুষ্কতা

আপনার  যখন হামাগুড়ি দেওয়া শিখতে শুরু করবে, তখন বাসাটা তার জন্য নিরাপদ করতে হবে। ছোট ছোট জিনিসপত্র খেয়ে ফেলে, আটকানো

শিশুদের জন্য মৌসুমী ফ্লু মানে বাবা-মার জন্য সেটা একটা দুঃস্বপ্নের মতো। এমনিতে জন্মের পর থেকে নবজাতকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশ

অন্য সময়ের তুলনায় গরমের দিনে আপনার শিশুর খাওয়া-দাওয়ার প্রতি একটু বেশি যত্নশীল হতে হয়। এক এক বয়সী শিশুর খাদ্যে এক

শিশুর ত্বকের যত্নে একচুলও ছাড় বাবা-মা দিতে চান না। স্বাভাবিকভাবেই আপনার ছোট্ট সোনামণির ত্বক অন্যদের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল থাকে। তাই

প্রাপ্ত বয়স্কদের তুলনায় শিশুর শরীরে রোগ-প্রতিরোধের ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কম থাকে। তাই যে কোনো ধরনের ছোট খাট রোগও শিশু শরীরে ভয়াবহ

সন্তান বড় করা নিঃসন্দেহে খুবই তৃপ্তিকর একটা ব্যাপার, বাবা-মা হিসেবে সন্তানকে লালন পালন করাটা বড় একটা প্রাপ্তির আনন্দই। সব বাবা-মাকেই

১. সপ্তাহে তিনবার গোসল - আপনার বাচ্চাকে প্রতিদিন গোসল করানো থেকে বিরত থাকুন, কারণ এটি শিশুর ত্বককে শুষ্ক করে তুলতে

কয়েক মাস ধরে শিশুর যত্ন ঠিক মতো নিতে নিতে আপনি বুঝে যাবেন যে কোন সময়ে তার খাওয়া- ঘুম-বিশ্রাম-ডায়পার পরিবর্তন প্রয়োজন।

নবজাতকের যত্ন নেয়া আপনার জন্য যেমন আনন্দের তেমনি উত্তেজনার। তবে নবজাতক কখনোই একটানা ৮-৯ ঘন্টা ঘুমায় না তাই অনেক ক্ষেত্রেই

শিশুকে নেতৃত্ব দিতে দিন - ঘুমানোর সময় কোন কাপড়টি সে পর্বে বা কোন গল্পটি শুনবে তা সোনামণিকে ঠিক করতে দিন।

শিশুর কান্না যে কোনো বাবা-মায়ের জন্য বেদনাদায়ক। শিশু যখন অঝোরে কেঁদে চলে তখন প্রাকৃতিকভাবেই বাবা-মা হতবুদ্ধির মতো তাকিয়ে থাকেন। তাদের